সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রূপগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ৬ দফা দাবিতে কর্ম বিরতি বাবুলের উদ্যোগে ১২ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় ফগার মেশিনে ঔষধ ছিটানো অব্যাহত রূপগঞ্জে ভুয়া অনলাইন অ্যাপস VBSZ দেখিয়ে ৮ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রূপগঞ্জের হোড়গাঁওয়ে মাদক কারবারি ও ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে গ্রামবাসীর মানববন্ধন তেঁতুলিয়ায় খেলার মাঠে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সুস্থ্যতার জন্য দোয়া নারায়ণগঞ্জে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় রূপগঞ্জ বিএনপির আয়োজনে লাখো মানুষের দোয়া রূপগঞ্জে ইটভাটায় গ্যাস সিলেন্ডার বিস্ফোরণে অগ্নিকান্ড ২০ ঘর পুড়ে ছাঁই খালেদা জিয়ার অবস্থার উন্নতি রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা আলোচনা সভা

ইমরান খানের ১৪ বছর কারাদণ্ড

গ্রামীন কণ্ঠ ডেস্ক / ১৫১ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:১১ অপরাহ্ন

গ্রামীণ কন্ঠ ডেস্ক:

দুর্নীতির মামলায় পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির বিশেষ আদালত।

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) এই সাজা দেওয়া হয় বলে পাকিস্তানের স্থানীয় সম্প্রচারক এআরওয়াই নিউজ জানিয়েছে।

খবর রয়টার্সের।
দেশটির রাওয়ালপিন্ডির গ্যারিসন শহরের একটি কারাগারের দুর্নীতি দমন আদালত এই মামলার রায় দিয়েছেন।

২০২৩ সালের আগস্ট থেকে ইমরান খান সেখানেই কারাবন্দি।
আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা হিসেবে পরিচিত এই মামলার রায়ে ইমরান খানের ১৪ বছরের জেল এবং বুশরা বিবির সাত বছরের জেল দেওয়া হয়েছে।

সেই সঙ্গে তাদের অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়। অভিযোগ উঠেছে, তাদের নেতৃত্বাধীন আল-কাদির ইউনিভার্সিটি প্রকল্পে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতির মাধ্যমে তারা ব্যক্তিগত সুবিধা নিয়েছেন।

আদালত ইমরান খানকে ১০ লাখ পাকিস্তানি রুপি এবং বুশরা বিবিকে এর অর্ধেক—অর্থাৎ পাঁচ লাখ রুপি জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দেন। বিচারক নাসির জাভেদ রানা সাজা ঘোষণা করে বলেন, ‘প্রসিকিউশন তার মামলার অভিযোগ প্রমাণ করেছে। ইমরান খান দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। ’

ইমরান খান, ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, আল-কাদির ট্রাস্টের নামে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন। এই প্রকল্পের জন্য তারা মালিক রিয়াজ নামে এক সম্পদশালী ব্যক্তির কাছ থেকে জমি গ্রহণ করেন, যা পরে দাতব্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু প্রকল্পটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়েছে এবং এর মাধ্যমে ২৩৯ মিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থপাচার হয়েছে বলে অভিযোগ।

২০২২ সালে ইমরান খান সংসদে অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছিলেন। তোশাখানা দুর্নীতি মামলায় তাকে ৩ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছিল। গোপনীয়তা রক্ষা আইনের অধীনে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় দেশটির সাধারণ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার এক সপ্তাহ আগে ইমরানকে ভোটে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।

তবে তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগই রাজনৈতিক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছেন ইমরান।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এ ক্যাটাগরীর আরো খবর..